স্টাফ রিপোর্টার
অনলাইন দৈনিক ও বার্তা সংস্থা শীর্ষ নিউজ ডটকম এবং সাপ্তাহিক শীর্ষ কাগজ সম্পাদক মো. একরামুল হকের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তবে তাকে কারাগারে প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দেয়ার বিষয়ে আবেদনের ওপর আগামী ১০ আগস্ট শুনানির দিন ধার্য করেছেন আদালত। ঢাকা মহানগর হাকিম শাহাদাত হোসেন গতকাল এ আদেশ দেন।
শাহবাগ থানার সাজানো চাঁদাবাজি মামলায় ২ দিনের রিমান্ড শেষে একরামুল হককে গতকাল হাতকড়া পরিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এ দু’দিন তাকে টিএফআই সেলে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর আগে অপর মামলায় তাকে আরও দু’দিন রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জামিন চেয়ে তার পক্ষের আইনজীবীরা বলেন, প্রভাবশালীদের দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের জের ধরেই একজন সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাজানো মামলা হচ্ছে। তারা শাহবাগ থানার মামলার অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও বানোয়াট উল্লেখ করে আরও বলেন, মামলার বাদী একজন ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী এবং ইউনিয়নের নেতা। সচিবালয়ের অভ্যন্তরে একজন কর্মচারী ইউনিয়নের নেতার কাছে চাঁদা দাবি বা তাকে হুমকি প্রদর্শনের ঘটনা অবিশ্বাস্য ও অবাস্তব। তাছাড়া ঘটনার যে তারিখ দেখানো হয়েছে তার অনেক আগেই সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য শীর্ষ নিউজ ডটকম ও শীর্ষ কাগজের সবকটি অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
একরামুল হকের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদ, রায়হান মোর্শেদ, আনোয়ার হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।
জামিন নামঞ্জুরের পর তারা কারাগারে ডিভিশন দেয়ার আবেদন জানান। এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১০ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত।
শাহবাগ থানার চাঁদাবাজি মামলায় গত ৩ আগস্ট দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এ মামলায় গত শনিবার একরামুল হককে টাস্কফোর্স ইন্টারগেশন (টিএফআই) সেলে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
প্রসঙ্গত, কলাবাগান থানায় দায়েরকৃত মামলায় একরামুল হককে গত ৩১ জুলাই ভোর সোয়া ৪টায় তার বড়মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গিয়াসউদ্দিন তালুকদার নামে এক ব্যবসায়ী গত ২৮ জুলাই ঢাকা সিএমএম আদালতে একরামুল হকের বিরুদ্ধে ওই সাজানো মামলাটি করেন। অবশ্য অভিযোগপত্রে বাদী তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যে ঠিকানা উল্লেখ করেছে, সেখানে ওই প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। এর পরও ওই মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় একরামুল হককে।
এদিকে ১ আগস্ট শাহবাগ থানায় অপর চাঁদাবাজি মামলাটি (নং-১(৮)১১, ধারা ৩৮৫ ও ৫০৬ বা.দ.বি.) করেন সচিবালয়ের ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক। এতে সম্পাদক একরামুল হকের বিরুদ্ধে সচিবালয় অভ্যন্তরে বাদীর কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও হুমকি প্রদর্শনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এছাড়াও গত ২ আগস্ট ঢাকার সিএমএম কোর্টে মারধর ও হত্যার হুমকির অভিযোগ এনে আরেকটি মামলা দায়ের করেন আশুলিয়ার মো. শহিদুল ইসলাম। আদালত এ মামলায় বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে আগামী ১১ সেপ্টেম্বর সাক্ষীসহ বাদীকে আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
শাহবাগ থানার সাজানো চাঁদাবাজি মামলায় ২ দিনের রিমান্ড শেষে একরামুল হককে গতকাল হাতকড়া পরিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এ দু’দিন তাকে টিএফআই সেলে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর আগে অপর মামলায় তাকে আরও দু’দিন রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জামিন চেয়ে তার পক্ষের আইনজীবীরা বলেন, প্রভাবশালীদের দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের জের ধরেই একজন সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাজানো মামলা হচ্ছে। তারা শাহবাগ থানার মামলার অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও বানোয়াট উল্লেখ করে আরও বলেন, মামলার বাদী একজন ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী এবং ইউনিয়নের নেতা। সচিবালয়ের অভ্যন্তরে একজন কর্মচারী ইউনিয়নের নেতার কাছে চাঁদা দাবি বা তাকে হুমকি প্রদর্শনের ঘটনা অবিশ্বাস্য ও অবাস্তব। তাছাড়া ঘটনার যে তারিখ দেখানো হয়েছে তার অনেক আগেই সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য শীর্ষ নিউজ ডটকম ও শীর্ষ কাগজের সবকটি অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
একরামুল হকের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদ, রায়হান মোর্শেদ, আনোয়ার হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।
জামিন নামঞ্জুরের পর তারা কারাগারে ডিভিশন দেয়ার আবেদন জানান। এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১০ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত।
শাহবাগ থানার চাঁদাবাজি মামলায় গত ৩ আগস্ট দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এ মামলায় গত শনিবার একরামুল হককে টাস্কফোর্স ইন্টারগেশন (টিএফআই) সেলে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
প্রসঙ্গত, কলাবাগান থানায় দায়েরকৃত মামলায় একরামুল হককে গত ৩১ জুলাই ভোর সোয়া ৪টায় তার বড়মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গিয়াসউদ্দিন তালুকদার নামে এক ব্যবসায়ী গত ২৮ জুলাই ঢাকা সিএমএম আদালতে একরামুল হকের বিরুদ্ধে ওই সাজানো মামলাটি করেন। অবশ্য অভিযোগপত্রে বাদী তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যে ঠিকানা উল্লেখ করেছে, সেখানে ওই প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। এর পরও ওই মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় একরামুল হককে।
এদিকে ১ আগস্ট শাহবাগ থানায় অপর চাঁদাবাজি মামলাটি (নং-১(৮)১১, ধারা ৩৮৫ ও ৫০৬ বা.দ.বি.) করেন সচিবালয়ের ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক। এতে সম্পাদক একরামুল হকের বিরুদ্ধে সচিবালয় অভ্যন্তরে বাদীর কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও হুমকি প্রদর্শনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এছাড়াও গত ২ আগস্ট ঢাকার সিএমএম কোর্টে মারধর ও হত্যার হুমকির অভিযোগ এনে আরেকটি মামলা দায়ের করেন আশুলিয়ার মো. শহিদুল ইসলাম। আদালত এ মামলায় বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে আগামী ১১ সেপ্টেম্বর সাক্ষীসহ বাদীকে আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
No comments:
Post a Comment