ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যানকে গতকাল বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে আটকে দেয়া হয়। ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে এয়ারপোর্ট থেকে ভেতরে প্রবেশের অনুমতি না দিয়ে ফিরতি ফ্লাইটে আবার ব্রিটেনে পাঠিয়ে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
টবি ক্যাডম্যান যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত
ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে কাজ করছিলেন। যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার সরকারি অভিযোগে যাদের আটক করা হয়েছে তাদের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে সহযোগিতার জন্য তিনি একাধিকবার বাংলাদেশে এসেছেন। গতকাল হোটেল পূর্বাণীতে অনুষ্ঠিত হওয়া একটি সেমিনারেও তার বক্তব্য রাখার কথা ছিল। বিমানবন্দরে তাকে আটকে দেয়ায় সেমিনারেও উপস্থিত হতে পারেননি তিনি।
এ ব্যাপারে বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনের ওসি হায়াতুন্নবীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এ সম্পর্কে আমি ভালো জানি না। বিষয়টি মনিটরিং করছে ভিসা সেল কর্তৃপক্ষ। ভিসা সেলের উপ-পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতেই সম্মত হননি। রাত পৌনে ৯টায় তিনি বলেন, কিছুক্ষণ আগে ওই বিদেশি আইনজীবীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তবে বিমানবন্দরের একটি সূত্র জানায়, রাত সাড়ে ৮টায় ই-কে ৫৮৫ ফ্লাইটে ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যানকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তিনি সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এলে নানা অজুহাতে ইমিগ্রেশন থেকে বের হতে দেয়া হয়নি। ভিসা ও কাগজপত্র তল্লাশির নাম করে কালক্ষেপণ করে ফিরতি ফ্লাইটে রাতে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। বিমানবন্দরের ওই সূত্রটি জানায়, বৈধভাবে তিনি বাংলাদেশে এলেও সরকারের নির্দেশেই তাকে বিমানবন্দর থেকেই এবার ফেরত পাঠানো হয়েছে।
টবি ক্যাডম্যান যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত
ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে কাজ করছিলেন। যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার সরকারি অভিযোগে যাদের আটক করা হয়েছে তাদের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে সহযোগিতার জন্য তিনি একাধিকবার বাংলাদেশে এসেছেন। গতকাল হোটেল পূর্বাণীতে অনুষ্ঠিত হওয়া একটি সেমিনারেও তার বক্তব্য রাখার কথা ছিল। বিমানবন্দরে তাকে আটকে দেয়ায় সেমিনারেও উপস্থিত হতে পারেননি তিনি।
এ ব্যাপারে বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনের ওসি হায়াতুন্নবীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এ সম্পর্কে আমি ভালো জানি না। বিষয়টি মনিটরিং করছে ভিসা সেল কর্তৃপক্ষ। ভিসা সেলের উপ-পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতেই সম্মত হননি। রাত পৌনে ৯টায় তিনি বলেন, কিছুক্ষণ আগে ওই বিদেশি আইনজীবীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তবে বিমানবন্দরের একটি সূত্র জানায়, রাত সাড়ে ৮টায় ই-কে ৫৮৫ ফ্লাইটে ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যানকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তিনি সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এলে নানা অজুহাতে ইমিগ্রেশন থেকে বের হতে দেয়া হয়নি। ভিসা ও কাগজপত্র তল্লাশির নাম করে কালক্ষেপণ করে ফিরতি ফ্লাইটে রাতে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। বিমানবন্দরের ওই সূত্রটি জানায়, বৈধভাবে তিনি বাংলাদেশে এলেও সরকারের নির্দেশেই তাকে বিমানবন্দর থেকেই এবার ফেরত পাঠানো হয়েছে।
No comments:
Post a Comment